Quisque a commodo lectus. Nunc vel dolor sed libero venenatis egestas. Cras non volutpat enim. Cras molestie purus id lorem sodales, in facilisis erat tristique. Aliquam luctus orci aliquet augue eleifend.
Steve Kowalsky
প্রিন্টার এ কাগজ আটকে গেলে কি করবেন ?
প্রিন্টার টি যদি ল্যাজার প্রিন্টার হয়ে থাকে, তাহলে আপনাকে প্রথকে টোনারটি বেরকরতে হবে তারপরে কাজটি ফরোয়ার্ডলি বের করতে হবে। যদি রিভার্স বের করেন প্রবলেম হবার সম্ভাবনা থাকে।
প্রিন্টার বিষয়ে ডিটেইল জানতে আমাদের Printer Master Blog টি ঘুরে আসতে পারেন https://printermasterbd.blogspot.com/
প্রিন্টার এর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কিকি সমস্যা হয়ে থাকে
প্রিন্টার এর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কিকি সমস্যা হয়ে থাকে
ব্যবহার কারি হিসেবে আপনার কি প্রিন্টার নেয়া উচিৎ !
প্রিন্টার কিনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী যেই ভুলটা করে থাকে তা হলো তাদের কালার প্রিন্ট লাগবে কিন্তু কিছুদিন ব্যবহার করার পরে বিভিন্ন রকম সমস্যা ফেইস করে হেড নষ্ট হয়ে যায় কালির দাম বেশি মেনটেনাস খরচ বেশি ইত্যাদি। প্রথম দেখতে হবে আপনি কি ক্যাটাগরির ব্যবহারকারী ব্যক্তিগত ইউজার না প্রফেশনাল ইউজার। যদি ব্যক্তিগত ইউজার হয়ে থাকেন ডিসিশন নিতে হবে !
আপনি যদি প্রফেশনাল ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কালার প্রিন্টার নিতে পারেন রেনডম ব্যবহার করার জন্য।
যদি ব্যক্তিগত ইউজার হয়ে থাকেন ! ব্যক্তিগত ইউজের ক্ষেত্রে যদি কালার প্রিন্টার নেন কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতি সপ্তাহে যেন কিছু না কিছু প্রিন্ট হয় ,সেদিকে নজর রাখতে হবে, না হলে আপনার প্রিন্টারের হেড নষ্ট হয়ে যাবে এবং ভিতরে কালি সুকিয়ে নানা রকম সমস্যা ফেইজ করতে হবে । কম ব্যবহারের কারণে আপনাকে ভোগান্তি পোহাতে হবে। আপনার যদি কালার প্রিন্ট প্রয়োজন হয় তাহলে কালার প্রিন্ট গোলো দোকান থেকে প্রিন্ট দিয়ে নিতে পারেন। শুধু ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট প্রিন্টের জন্য আপনি লেজার প্রিন্টার ব্যবহার করেন মেনটেনেন্স খরচ কম লংজিভিটি ভালো। মাল্টি ফাংশন প্রয়োজন না হইলে দরকার নাই । যদি নিতেই হয় মাল্টি ফাংশন লেজার নিন লেজার ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট গুলো ।
মাল্টিফাংসান প্রিন্টার হিসেবে কি প্রিন্টার নেয়া উচিত
মাল্টিফাংশন প্রিন্টার হিসেবে কি নিবেন। আপনার যদি নিতান্তই কালারের প্রয়োজন না হয় আপনি লেজার মাল্টিফাংশন নিতে পারেন এবং এর মধ্যে এইচপি কেনন এরাই জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে এবং অন্যান্য ব্র্যান্ড হিসেবে কিছু প্রিন্টার আসছে যেগুলো খারাপ চলছে না। কালার নিলে প্রতি সপ্তাহে প্রিন্ট দিয়ে রাখতে হবে না হইলে প্রিন্টার নষ্ট হয়ে যায়।
আপনার বাজেটের যদি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি মাল্টিফাংশন না নিয়ে ইন্ডিভিজুয়াল নেন। স্ক্যানার আলাদা নেন প্রিন্টার আলাদা নেন সে ক্ষেত্রে আপনার প্রোডাক্টের লঙ্গজিবিটি পাবেন মাল্টিফাংশনাল প্রিন্টা্রের সমস্যা হচ্ছে যেকোনো একটা ডিভাইস প্রবলেম হইলে টোটাল মেশিন অকেজো ।আপনি অন্যটা দিয়ে কাজ করতে পারবেন না।
এখন পর্যন্ত যে কয়টা মডেলের মাল্টি ফাংশন প্রিন্টার বিক্রি হয়েছে যথেষ্ট লঙ্গজিবিটি না এবং একসেসরিস গুলো মার্কেটে যথেষ্ট অ্যাভেলেবল পাওয়া যায় না বেশি সময় ।একবার প্রবলেম হয়ে গেলে যন্ত্রাংশের অভাবে ঠিক করা যায় না।
প্রিন্টার ব্যবহারের টুকি টাকি সাবধানটা
ভুল অপারেটিং এর জন্য বেশকিছু প্রবলেম হয়ে থাকে যেগুলো বেশিরভাগ ব্যবহারকারী জানে না । যেমনটা উচিত প্রিন্টার কানেক্ট করার সময় পাওয়ারের কানেকশন না করে ইউ এস বি কানেক্ট করা। বুজার সুবিধার্থে বলছি পাওয়ার সার্কিটে ফাইভ ভোল্ট এর একটা ভোল্টেজ ইউএসবি পোর্ট এর মধ্যে থাকে যেখানে ইউএসবি কানেকশন যদি ভুল করেন যেমন অনেকেই কানেক্ট করার সময় একটু আকা বাকা বা মোরামুটি করেন তখন পজিটিভ নেগেটিভ এক হয়ে আপনার মাদারবোর্ড বা ইউ এস বি লাইনে কিছু না কিছু নষ্ট হয়ে মাদারবোর্ড ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কানেকশন করার ক্ষেত্রে পাওয়ার এর কানেকশন পরে দিন ।খোলার ক্ষেত্রে পাওয়ার আগে খোলোন তারপরে ইউএসবি।
কালার ইনজেক্ট প্রিন্টার নিলে কি কি সাবধানতা মানতে হবে ?
কালার ইনজেক্ট প্রিন্টার নিলে কি কি সাবধানতা মানতে হবে ?
প্রিন্টার বিষয়ে ডিটেইল জানতে আমাদের Printer Master Blog টি ঘুরে আসতে পারেন ?
অরিজিনাল টোনার আর চায়না ক্মপিটাবল টোনার এর সুবিধা অসুবিধা
ইঞ্জেক্ট কালার প্রিন্টার আর সাদাকাল লেজার প্রিন্টার ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা
ইঞ্জেক্ট কালার প্রিন্টার আর সাদাকাল লেজার প্রিন্টার ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা